যেভাবে পা’লিয়ে গো’পনে বিয়ে করছে শি’শু বক্তা রফিকুল ইসলাম মাদানী

একটি কঠিন সময় পার করছি আমরা৷ একদিকে করোনা ভাই’রাসের কারণে চার মাস থেকে দেশের সকল কওমি মাদরাসা বন্ধ আছে৷ অপরদিকে একেরপর এক মুরব্বিদের বিভিন্ন ফোনালাপ ফাঁ’স হচ্ছে৷ একেকটি ফোনালাপ আমাদের মাঝে মতানৈক্যের অনল দাউ দাউ করে জ্বা’লিয়ে দিচ্ছে৷ বেফাক নিয়ে বহু কথা বলার আছে৷

প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে তিন বছর আমার আব্বাজান রাহি. বেফাকের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ছিলেন৷ আমার মনে পড়ে না কখনো কোন কারণে বেফাকে গিয়েছি৷ একবার আবদুল জব্বার রাহি. চা খাওয়ার দাওয়াত দিলে তার সাথে দেখা করতে গিয়েছিলাম৷ বেফাক একটি জাতীয় প্রতিষ্ঠান৷

জাতীয় প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে কর্মঠ, নির্লোভ, মেধাবী এবং চৌকষ আলেমরা থাকবেন৷ একাকি চলাচল করতে যিনি অ’ক্ষম, তিনি আমাদের সেরেতাজ হবেন, তাতে কোন স’ন্দে’হ নেই৷ কিন্তু জাতীয় প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে তাকে প্রদান করার অর্থ হলো, তার প্রতি জু’লুম করা৷

পিতার প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানে বাবার পর ছেলে হর্তাকর্তা হতে পারে৷ মুহতামিম বা শায়খুল হাদিস হতে পারে৷ কিন্তু পিতা গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকার কারণে পিতার পর অকর্মণ্য, মূর্খ ছেলেও জাতীয় প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে থাকতে হবে,

এ ধারা এখন থেকে বন্ধ করে দেওয়া আবশ্যক৷ ফোনালাপ যেহেতু ভাইরাল হয়েই গেছে, সুতরাং তরুণদের কাছে জবাবদিহির জন্য হলেও আশা করি মুরব্বিরা বি’ষয়টি নিয়ে নড়েচড়ে বসবেন৷ জাতীয় প্রতিষ্ঠানের সুনাম রক্ষার্থে প্রয়োজনে তাদের অব্যহতি দিবেন৷

একটি কঠিন সময় পার করছি আমরা৷ একদিকে করোনা ভাই’রাসের কারণে চার মাস থেকে দেশের সকল কওমি মাদরাসা বন্ধ আছে৷ অপরদিকে একেরপর এক মুরব্বিদের বিভিন্ন ফোনালাপ ফাঁ’স হচ্ছে৷ একেকটি ফোনালাপ আমাদের মাঝে মতানৈক্যের অনল দাউ দাউ করে জ্বা’লিয়ে দিচ্ছে৷ বেফাক নিয়ে বহু কথা বলার আছে৷

প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে তিন বছর আমার আব্বাজান রাহি. বেফাকের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ছিলেন৷ আমার মনে পড়ে না কখনো কোন কারণে বেফাকে গিয়েছি৷ একবার আবদুল জব্বার রাহি. চা খাওয়ার দাওয়াত দিলে তার সাথে দেখা করতে গিয়েছিলাম৷ বেফাক একটি জাতীয় প্রতিষ্ঠান৷

জাতীয় প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে কর্মঠ, নির্লোভ, মেধাবী এবং চৌকষ আলেমরা থাকবেন৷ একাকি চলাচল করতে যিনি অ’ক্ষম, তিনি আমাদের সেরেতাজ হবেন, তাতে কোন স’ন্দে’হ নেই৷ কিন্তু জাতীয় প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে তাকে প্রদান করার অর্থ হলো, তার প্রতি জু’লুম করা৷

পিতার প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানে বাবার পর ছেলে হর্তাকর্তা হতে পারে৷ মুহতামিম বা শায়খুল হাদিস হতে পারে৷ কিন্তু পিতা গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকার কারণে পিতার পর অকর্মণ্য, মূর্খ ছেলেও জাতীয় প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে থাকতে হবে,

এ ধারা এখন থেকে বন্ধ করে দেওয়া আবশ্যক৷ ফোনালাপ যেহেতু ভাইরাল হয়েই গেছে, সুতরাং তরুণদের কাছে জবাবদিহির জন্য হলেও আশা করি মুরব্বিরা বি’ষয়টি নিয়ে নড়েচড়ে বসবেন৷ জাতীয় প্রতিষ্ঠানের সুনাম রক্ষার্থে প্রয়োজনে তাদের অব্যহতি দিবেন৷